নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ
করে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে পাকিস্তান না পাঠানোর নির্দেশনা চেয়ে হাই
কোর্টে একটি রিট আবেদন হয়েছে।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী কামাল হোসাইন মিয়াজি ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের প্রধান খন্দকার দিদার-উস-সালাম বৃহস্পতিবার এই আবেদন করেন।
তাদের আইনজীবী ব্যারিস্টার হাসান এম এস আজিম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, আবেদনটি বিচারপতি ফরিদ আহাম্মদ ও শেখ হাসান আরিফের বেঞ্চে উপস্থাপন করা হয়েছে। বিকালে এ বিষয়ে শুনানি হতে পারে।
আগামী ২৯ ও ৩০ এপ্রিল একটি একদিনের আন্তর্জাতিক এবং একটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলতে বাংলাদেশ দলকে পাকিস্তানে পাঠানোর সিদ্ধান্ত কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না- সে বিষয়ে রুল চাওয়া হয়েছে এই আবেদনে।
একই সঙ্গে পাকিস্তানে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে পাঠানো থেকে বিরত রাখার অন্তবর্তীকালীন নির্দেশনাও চাওয়া হয়েছে।
এই আবেদনে যুব ও ক্রিয়া মন্ত্রণালয়ের সচিব, ন্যাশনাল স্পোর্টস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতিকে বিবাদী করা হয়েছে।
হাসান এম এস আজিম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “বাংলাদেশ দলের এই সফরের জন্য ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের কাছে নিরাপত্তা পরিকল্পনার প্রতিবেদন চাইলেও গতরাত পর্যন্ত তারা তা দিতে পারেনি।”
রিটকারীর অভিযোগ, বর্তমানে পাকিস্তান কোনো বিদেশি দলের জন্যই নিরাপদ নয়। এ কারণে কোনো দেশই সেখানে যেতে রাজি নয়।
“এ পরিস্থিতিতে আমরা সেই দেশে যেতে পারি না। আমাদের সাকিব তামিমদের একবার হারালে আমরা আর ফেরত পাব না”, যোগ করেন হাসান এম এস আজিম।
২০০৯ সালের মার্চে লাহোরে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দলের বাসে সন্ত্রাসী হামলার পর থেকে আর কোনো টেস্ট খেলুড়ে দেশ পাকিস্তান সফরে যায়নি। সেই হামলায় পাকিস্তানের পাকিস্তানের ৬ পুলিশ নিহত হয়। এছাড়াও শ্রীলঙ্কার বেশ কয়েকজন ক্রিকেটার আহত হন।
শ্রীলঙ্কা সিরিজ অর্ধসমাপ্ত রেখে দেশের ফেরার পর থেকে নিরপেক্ষ ভেন্যুতে ঘরোয়া সিরিজ খেলতে হচ্ছে পাকিস্তানকে। এমনকি ২০১১ সালের বিশ্বকাপে ম্যাচ আয়োজনেরও সুযোগ হারায় তারা।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী কামাল হোসাইন মিয়াজি ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের প্রধান খন্দকার দিদার-উস-সালাম বৃহস্পতিবার এই আবেদন করেন।
তাদের আইনজীবী ব্যারিস্টার হাসান এম এস আজিম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, আবেদনটি বিচারপতি ফরিদ আহাম্মদ ও শেখ হাসান আরিফের বেঞ্চে উপস্থাপন করা হয়েছে। বিকালে এ বিষয়ে শুনানি হতে পারে।
আগামী ২৯ ও ৩০ এপ্রিল একটি একদিনের আন্তর্জাতিক এবং একটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলতে বাংলাদেশ দলকে পাকিস্তানে পাঠানোর সিদ্ধান্ত কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না- সে বিষয়ে রুল চাওয়া হয়েছে এই আবেদনে।
একই সঙ্গে পাকিস্তানে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে পাঠানো থেকে বিরত রাখার অন্তবর্তীকালীন নির্দেশনাও চাওয়া হয়েছে।
এই আবেদনে যুব ও ক্রিয়া মন্ত্রণালয়ের সচিব, ন্যাশনাল স্পোর্টস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতিকে বিবাদী করা হয়েছে।
হাসান এম এস আজিম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “বাংলাদেশ দলের এই সফরের জন্য ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের কাছে নিরাপত্তা পরিকল্পনার প্রতিবেদন চাইলেও গতরাত পর্যন্ত তারা তা দিতে পারেনি।”
রিটকারীর অভিযোগ, বর্তমানে পাকিস্তান কোনো বিদেশি দলের জন্যই নিরাপদ নয়। এ কারণে কোনো দেশই সেখানে যেতে রাজি নয়।
“এ পরিস্থিতিতে আমরা সেই দেশে যেতে পারি না। আমাদের সাকিব তামিমদের একবার হারালে আমরা আর ফেরত পাব না”, যোগ করেন হাসান এম এস আজিম।
২০০৯ সালের মার্চে লাহোরে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দলের বাসে সন্ত্রাসী হামলার পর থেকে আর কোনো টেস্ট খেলুড়ে দেশ পাকিস্তান সফরে যায়নি। সেই হামলায় পাকিস্তানের পাকিস্তানের ৬ পুলিশ নিহত হয়। এছাড়াও শ্রীলঙ্কার বেশ কয়েকজন ক্রিকেটার আহত হন।
শ্রীলঙ্কা সিরিজ অর্ধসমাপ্ত রেখে দেশের ফেরার পর থেকে নিরপেক্ষ ভেন্যুতে ঘরোয়া সিরিজ খেলতে হচ্ছে পাকিস্তানকে। এমনকি ২০১১ সালের বিশ্বকাপে ম্যাচ আয়োজনেরও সুযোগ হারায় তারা।
No comments:
Post a Comment