ঢাকা, এপ্রিল ১৮ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- রেলমন্ত্রীর ব্যক্তিগত
সহকারীর ‘অর্থ কেলেঙ্কারির’ ঘটনায় দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) হাজির হওয়ার
পর সাংবাদিকদের কাছে নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন পূর্বাঞ্চল রেলের
মহাব্যবস্থাপক ইউসুফ আলী মৃধা।
সাময়িক বরাখাস্ত হওয়া এই কর্মকর্তা বুধবার সকালে দুদকে হাজির হলে তাকে প্রায় তিন ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করেন কমিশনের কর্মকর্তারা।
বেলা ১টার দিকে বেরিয়ে এসে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, “আমি নির্দোষ। দুদক ডেকেছে তাই এসেছি। আবার ডাকলে আবারও আসব।”
দুদক কর্মকর্তরা কী নিয়ে কথা বলেছেন জানতে চাইলে মৃধা বলেন, “আমার সম্পত্তি, ওইদিনের ঘটনা আর রেলের নিয়োগ নিয়ে তারা প্রশ্ন করেছেন।”
গত ৯ এপ্রিল রাতে রাজধানীর পিলখানায় বিজিবি সদর দপ্তরের ফটকে সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের ব্যক্তিগত সহকারী ওমর ফারুক তালুকদারের গাড়িতে অর্থ পাওয়ার ঘটনা প্রকাশ হওয়ার পর থেকে তা নিয়ে শোরগোল শুরু হয়।
গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, ওই রাতে ফারুকের সঙ্গে ৭০ লাখ টাকা পাওয়া যায়, যা রেলে নিয়োগে ঘুষ হিসেবে নেওয়া হয়েছিলো। পূর্বাঞ্চল রেলের জিএম ইউসুফ আলী মৃধা এবং জিআরপির ঢাকার কমান্ডেন্ট এনামুল হকও ওই গাড়িতে ছিলেন।
ঘটনার জের ধরে জিএম ইউসুফ মৃধা ও কমান্ডেন্ট এনামুলকে সাময়িক বরখাস্ত এবং ওমর ফারুককে চাকরিচ্যুত করা হয়। মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ান সুরঞ্জিত সেনগুপ্তও।
ওই ঘটনার তদন্তে রেলের মহাপরিচালক আবু তাহেরের নেতৃত্বে একটি তদন্ত কমিটি কাজ করছে। মৃধা ও এনামুলের বিরুদ্ধে বিভাগীর মামলার বিষয়টিও প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
সাময়িক বরাখাস্ত হওয়া এই কর্মকর্তা বুধবার সকালে দুদকে হাজির হলে তাকে প্রায় তিন ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করেন কমিশনের কর্মকর্তারা।
বেলা ১টার দিকে বেরিয়ে এসে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, “আমি নির্দোষ। দুদক ডেকেছে তাই এসেছি। আবার ডাকলে আবারও আসব।”
দুদক কর্মকর্তরা কী নিয়ে কথা বলেছেন জানতে চাইলে মৃধা বলেন, “আমার সম্পত্তি, ওইদিনের ঘটনা আর রেলের নিয়োগ নিয়ে তারা প্রশ্ন করেছেন।”
গত ৯ এপ্রিল রাতে রাজধানীর পিলখানায় বিজিবি সদর দপ্তরের ফটকে সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের ব্যক্তিগত সহকারী ওমর ফারুক তালুকদারের গাড়িতে অর্থ পাওয়ার ঘটনা প্রকাশ হওয়ার পর থেকে তা নিয়ে শোরগোল শুরু হয়।
গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, ওই রাতে ফারুকের সঙ্গে ৭০ লাখ টাকা পাওয়া যায়, যা রেলে নিয়োগে ঘুষ হিসেবে নেওয়া হয়েছিলো। পূর্বাঞ্চল রেলের জিএম ইউসুফ আলী মৃধা এবং জিআরপির ঢাকার কমান্ডেন্ট এনামুল হকও ওই গাড়িতে ছিলেন।
ঘটনার জের ধরে জিএম ইউসুফ মৃধা ও কমান্ডেন্ট এনামুলকে সাময়িক বরখাস্ত এবং ওমর ফারুককে চাকরিচ্যুত করা হয়। মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ান সুরঞ্জিত সেনগুপ্তও।
ওই ঘটনার তদন্তে রেলের মহাপরিচালক আবু তাহেরের নেতৃত্বে একটি তদন্ত কমিটি কাজ করছে। মৃধা ও এনামুলের বিরুদ্ধে বিভাগীর মামলার বিষয়টিও প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
No comments:
Post a Comment