বৃহস্পতিবার ভোরে চাকমা রীতিতে নদীতে ফুল ভাসিয়ে অর্থাৎ, ফুলবিজু দিয়ে এ উৎসবের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। শুক্রবার মারমাদের ঐতিহ্যবাহী জলকেলি বা সংগ্রাইয়ে মেতে উঠবে পাহাড়ি জনপদ। ত্রিপুরাদের হাড়িবৈসু উৎসবও এদিনই শুরু হবে। পাহাড়ি সব স¤প্রদায়ের নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে ১৪ এপ্রিল শেষ হবে বৈসাবি। বাংলা বর্ষের শেষ দুদিন এবং নতুন বছরের প্রথম দিন এই উৎসব পালন করে পাহাড়িরা। ত্রিপুরাদের বর্ষবরণ উৎসব বৈসু, মারমাদের অনুষ্ঠান সাংগ্রাই এবং চাকমাদের উৎসব বিজু নামে পরিচিত। এই তিন স¤প্রদায়ের উৎসব মিলিয়েই পাহাড়ের বর্ষবরণ উৎসবের নাম হয়েছে ‘বৈ-সা-বি’। পাহাড়ের বিভিন্ন নৃ-গোষ্ঠী নিজস্ব সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের এই উৎসবে মিলতে প্রতিবছর সমতল থেকেও ছুটে আসেন পর্যটকরা। উৎসব ঘিরে প্রতিটি পাহাড়ি ঘরে তৈরি হয় রকমারি খাবার। মাকুতে বোনা হয় নতুন কাপড়। উৎসব সুষ্ঠুভাবে আয়োজনে প্রতিটি পার্বত্য জেলায় গঠন করা হয়েছে বৈসাবি উৎসব উদযাপন কমিটি। পাশাপাশি নেওয়া হয়েছে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা। পার্বত্য চট্টগ্রামে বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রাখার জন্য ছয়জন বিশিষ্ট পাহাড়িকে সংবর্ধনা দেবে উদযাপন কমিটি। এরা হলেন- বীর কুমার তংচংগ্যা, মাধবীলতা চাকমা, বিনয় কুমার দেওয়ান, অনঙ্গলতা চাকমা, নির্মলেন্দু ত্রিপুরা ও জয়শ্রী রায়। খাগড়াছড়ি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ইনস্টিটিউট প্রাঙ্গণেও উৎসবের তিনদিন নানা অনুষ্ঠান চলবে। . |
|
Thursday, April 12, 2012
I wish if i can joine with them .উৎসবে মেতেছে পাহাড়
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment